Writer : Dr. Tania Hafiz
2003-2004
Polycystic ovary এই সমস্যা ইদানীং প্রায়ই দেখা যায়। কখনও রোগী আমাদের কাছে Diagnosed হয়ে আসছে আবার কখনও রোগী তার পিরিয়ড অনিয়মিত/ বাচ্চা হচ্ছে না/ ওজন বেড়ে যাচ্ছে এই সমস্যা নিয়ে আসাতে আমরা টেস্ট করে confirm হচ্ছি, কখনো বা আত্মীয়স্বজনের রিপোর্টে এই সমস্যা দেখছি।
Polycystic ovary অনেকগুলো লক্ষন/ সমস্যার সমষ্টি। এখানে কয়েকটি হরমোনের অসমতা হয়ে থাকে। এর Complication অনেক। আমি এই বিষয়ে বিস্তারিত একটা পোস্ট দিয়েছিলাম।
আজকের পোস্টটি হলো Polycystic ovary তে Life style Modification Councelling সম্পর্কে।
Take Low Glycemic Index Diet :
PCOS রোগীদের Insuline Resistance হয়।
তাদেরকে কম মাএার Glycemic Index সম্মৃদ্ধ খাবার দেয়া ভালো। কারন এই ধরনের খাদ্য Blood Sugar খুব কম বাড়ায়। ইনসুলিনের দ্রুত বৃদ্ধিকে বাধা দেয়।
খাদ্যসমুহঃ
আঁশযুক্ত শাক-সবজিঃ ব্রকলি, ফুলকপি, লেটুস,শিম।
লিন প্রোটিন-মাছ, ওমেগা৩ সম্মৃদ্ধ মাছ।
Anti-inflammatory খাদ্য-হলুদ, টমেটো, বাদাম, অলিভ অয়েল, স্ট্রবেরী, ব্লুবেরী।
খাওয়া যাবেনাঃ রিফাইনড কার্বোহাইড্রেট, রুটি, মাফিন, ড্রিংকস, মিস্টিজাতীয় Snacks, লাল মাংস, কেক, ডেজার্টস, পাস্তা, নুডলস, ভাজা খাবার ইত্যাদি ইত্যাদি ।
Note:
Low Glycemic Index food can help to restore irregular period, reduce inflammatory markers, improves insulin sensitivity in women with PCOS.
Don’t Skip Breakfast :
সকালের ভারী খাবার এবং রাতের হালকা খাবারঃ PCOS তে যে হরমোনগুলি যুক্ত থাকে সেগুলোর সমতা করতে সাহায্য করে। যারা সকালে বেশি স্বাস্থ্যসম্মত খাবার এবং রাতে কম খাবার খান তাদের Insuline এবং Testosterone লেভেল কমে এবং ওজনও কমে। Fertility/ ওভুলেশনেরও চান্স বাড়ে।
Note:
Eating a larger breakfast and smaller dinner may help improves hormone levels and improve ovulation in women with PCOS.
Stay Active :
প্রতিদিন ব্যায়াম করা PCOS রোগীদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ব্যায়ামঃ ওজন কমানো, ইনসুলিন Resistance কমায়, ওভুলেশনে সাহায্য করে। প্রতিদিন নির্দিস্ট সময় নিয়ম করে ২০-৩০মিনিট করে হাটতে হবে(নিয়ম অনুযায়ী)।
Note:
Regular exercise may improve insulin resistance and ovulation, help burn body fat and reduce inflammatory markers in women with PCOS.
Weight reduction :
রোগীর ওজন যদি অতিরিক্ত হয় তাহলে তা নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। BMI chat দেখে ওজন ঠিক রাখতে হবে। ওজন নিয়ন্ত্রণে প্রতিদিন ব্যায়াম করতে হবে এবং ফ্যাটি-কার্বোহাইড্রেট খাবার না খাওয়া।
Avoid Stress :
দুশ্চিন্তামুক্ত থাকতে হবে। স্ট্রেসে থাকলে হরমোনের সমতা ঠিক থাকেনা। তখন পিরিয়ড অনিয়মিত হয়।(এই বিষয়ে একটা পোস্ট আছে)।
Note:
Stress causes amenorrhea by imbalance of hormones. So be positive and should be carefulof own health.
Control Blood sugar
ব্লাড সুগারকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে, ঔষধ এবং লাইফ স্টাইল মডিফিকেশনের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।
Avoid Alcohol consumption, smoking
Edited By : Nahid Hassan.
Leave a Reply
You must be logged in to post a comment.