Writer : ডা. কাওসার, ঢামেক, কে-৬৫
★ COVID-19 ম্যানেজমেন্টে supportive থেরাপির দিকে গুরুত্ব দিন। অধিকাংশ রোগী কোন প্রকার চিকিৎসা ছাড়া বাড়িতেই ভালো হয়।
★ SARS-CoV-2 ভাইরাসের বিরুদ্ধে in vivo কাজ করে এমন কোন প্রমাণিত pharmacological therapy নেই।
★ RT-PCR টেস্টের false negative হওয়ার সম্ভাবনা যেহেতু কম না, সেহেতু রিপোর্ট নেগেটিভ হলেও রোগীর sign symptoms দেখে আপনার কাছে এটা COVID-19 সন্দেহ হলে তাকে সেভাবেই পরামর্শ ও চিকিৎসা প্রদান করুন।
★ RT-PCR টেস্টের Sample দেয়া ও নেয়ার ব্যাপারে বেশ সাবধান। ঠিকভাবে nasopharyngeal বা oropharyngeal swab না নিতে পারলে false negative হওয়ার সম্ভাবনা আরো বাড়ে।।
★ খুব খারাপ রোগীদের জন্য অক্সিজেন Saturation maintain করাটাই এখানে মূল লক্ষ্য। চেষ্টা করতে হবে SpO2 যেন 88-96% এর মধ্যে থাকে।
★ শুরুতেই invasive ventilation এ না গিয়ে high flow nasal cannula দিয়ে অক্সিজেন দিয়ে চেষ্টা করতে হবে। proper breathing techniques, নিয়মানুযায়ী prone positioning করতে হবে। যেখানে CPAP, BIPAP non-invasive ventilation machine আছে, Type-1 বা Type-2 respiratory failure দুটো ক্ষেত্রেই প্রথমে এদের ব্যবহার invasive ventilation এর প্রয়োজনীয়তা অনেকাংশে কমিয়ে দিবে।
★ মনে রাখতে হবে invasive mechanical ventilation এ mortality rate 40%, আর যদি aspiration হয় তো তবে সেটা গিয়ে দাঁড়াবে 80-90%. তাই ঠিকভাবে intubation করা ও পরে সেটা মনিটর করতে না পারলে invasive ventilator এ খুব বেশি লাভ নেই।
★ Hypovolemia হয়ে রোগীর BP কম, shock এ আছে, কমে গেল renal perfusion। পাশাপাশি দিচ্ছেন অপ্রয়োজনীয় polypharmacy. এসব মিলে হতে পারে AKI, তাই সাবধান।
★ Cytokine এর জন্য endothelial injury, fibrinogen বেড়ে thrombus formation, এসবের জন্য cardiac complications হতে পারে। তাই শুধু pulmonary complications নিয়ে চিন্তিত না হয়ে পাশাপাশি cardiac evaluation করা অত্যন্ত জরুরি। তাই খুব খারাপ রোগীদের ক্ষেত্রে serial ECG, Troponin, CPK এগুলো করা আবশ্যক।
★ Thrombus formation প্রতিরোধে হাসপাতালে ভর্তি রোগীদের thromboprophylaxis হিসেবে anticoagulant LMWH দিতে হবে। তার আগে অবশ্যই D-dimer দেখে নিতে হবে। severe case এ D-dimer এর অপেক্ষা না করে আগে ভাগেই thromboprophylaxis দেয়া যায়।
★ Herd immunity বা Vaccine নিয়ে বেশি চিন্তা বা দুঃশ্চিন্তা না করাই ভাল। যদি viral strain অনেক বেশি পরিবর্তিত হয় যার বিরুদ্ধে আগের তৈরি immunoglobulin অকার্যকর, বা first infection কে চিনে রাখা memory cell এর lifespan ও short, তবে আগে একবার হলেও re-infection হতে পারে। so we have to evolve, we have to adjust, with care as far as possible! Hope for the best…
Edited By : Nahid Hassan.
Leave a Reply
You must be logged in to post a comment.