Writer : ডা. কাওসার, ঢামেক, কে-৬৫
হাসপাতালে যারা COVID-19 নিয়ে ভর্তি হচ্ছেন তাদের সবাইকে HCQ treatment দেয়া হচ্ছে। তবুও তাদের অনেকের complications Develop করছে, প্রতিদিন কিছু রোগী মৃত্যুবরণ করছে। অনেকে সুস্থ হচ্ছে।
হাসপাতালে যারা স্বাস্থ্যসেবা দিচ্ছেন তাদের অনেকে HCQ prophylaxis খাচ্ছে। তবুও তাদের অনেকে SARS-CoV-2 পজিটিভ হচ্ছে। অনেকে নেগেটিভ থাকছে।
আবার এমন অনেকে আছে, যারা prophylaxis বা treatment কোনভাবেই এসব খাচ্ছে না। Risky area তে কাজ করার পরও পজিটিভ হচ্ছে না, হলেও তেমন symptoms develop করছে না, করলেও শুধু supportive therapy নিচ্ছে, কয়েকদিন পর এমনিতেই asymptomatic ও পজিটিভ থেকে নেগেটিভ হচ্ছে।
তাই এটা নিশ্চিত করে বলা কঠিন, আসলেই কিসে কি হচ্ছে!
একটি উদাহরণ দিই। আপনি ভ্রমনে বের হলেন। পানি পিপাসা পেয়েছে। পথে একটা কাচের বোতল খুঁজে পেলেন। গায়ে লেভেল নাই। দেখে পানি মনে হচ্ছে, আবার সন্দেহও হচ্ছে – অন্য কোন কেমিকেল হতে পারে। কিন্তু কোনভাবে নিশ্চিত হতে পারছেন না। যেহেতু আপনি এখনই মারা যাচ্ছেন না, আমি নিশ্চিতও না এটা পানি কিনা, তাহলে এটাই ভাল পানি ভেবে এটা না খাওয়া। আর একটু খুঁজুন, পানির নিশ্চিত কোন উৎস পেতে পারেন, আবার নাও পারেন। তাতে কি, আপনার পিপাসার লিমিট হয়তো ভাল।
আর যাদের পিপাসা নাই, কিন্তু সামনের সময়ে পিপাসা নিবারণের ব্যাকআপ হিসেবে এখনই এই অপরিচিত বোতল খাওয়ার চিন্তা করছেন, তারা আর একটু চিন্তা করুন। এত তাড়াহুড়ো কিসের, ভাগ্যে থাকলে পথে পানি পেতে পারেন, বা না পেলেও তার আগেই বাড়ি পৌছে যেতে পারেন।
এতো গেল অপরিচিত বোতলের গল্প। কিন্তু যে পরিচিত ওষুধের বোতল নিয়ে আমাদের এত মাতামাতি, তার কিছু side effects তো আমাদের জানাই আছে। অল্প dose এ, অল্প দিনে এটা খেলে এমন কিছুই হবে না, এ ব্যাপারে অনেকে যেমন নিশ্চিত। তাতে আমি একমত হলে বিস্মিত হই যখন দেখি এই অল্প dose এ অল্প দিনের anti malarial immunomodulator HCQ খেয়ে কেউ SARS-CoV-2 থেকে নিজেকে নিরাপদ ভাবছেন, বা আক্রান্ত হলে এটাতেই সুস্থ হয়ে যাবেন এমন কল্পনা করছেন!
Symptomatic ও supportive চিকিৎসার কোন বিকল্প নাই। পজিটিভ যারা মারা যায় তারা হয় মারা যায় তাদের greatly impaired immunological status বা অন্যান্য co-morbidities এর জন্য। পাশাপাশি, যাদের immunity হয়তো ভাল, তবুও মারা যাচ্ছে proper supportive management না পাওয়ার জন্য।
Proper supportive management মানে রোগী আসলো আর intubation করে অক্সিজেন দিয়ে দিলাম, ব্যাপারটা একদমই এমন না। আরো অনেক কিছু আছে। proper evaluation একটা বড় কাজ, পাশাপাশি co-morbidities গুলোর proper treatment বেশ জরুরি। কিন্তু করোনা ভীতি, হতাশা, ক্লান্তি, জনবলের অভাব বা জানায় ঘাটতি সে যে কারণেই হোক complete management প্রদান অনেক সময়ই হচ্ছে না। ফলে কিছু রোগীরা proper management পাচ্ছে না, তখন যেটা হচ্ছে তা হল mismanagement বা blind management – যেমন রোগী গেলে অক্সিজেন দিয়ে বা না দিয়ে আগে থেকে ঠিক করা একগাদা polypharmacy দিয়ে মূল দায়িত্ব শেষ করা হচ্ছে।
এসব কারণেও কিছু রোগী মারা যেতে পারে।
কোন অপ্রমাণিত ওষুধ prophylaxis ব্যবহার করে করোনা প্রতিরোধ হবে বা এটা দিয়ে treatment করলে আশানুরূপ কিছু ঘটবে এমনটা হয়তো একদমই না, এতে বরং অনেকের মধ্যে মিথ্যা আশার false sense of security ডেভেলপ করবে, mass population এর অনেকে বিভিন্ন ভাবে এসব জোগাড় করে নিজেরা নিজের মত খাচ্ছে ও খাবে, অসচেতন থাকবে যথাযথ সতর্কতা অবলম্বনে – যা মেনে চলাই ছিল সর্বোত্তম পন্থা।
ওষুধ নিরাপদ হলেও, দীর্ঘদিন বা বেশি ডোজে খেলে কি কি হতে পারে (হবেই এমন না) সেসব একটু জেনে নিই।
এর toxic effects এর প্রধান টার্গেট nervous system. দুটো nerve damage করতে পারে,
- ★ Optic nerve
- ★ Auditory nerve
এছাড়া রেটিনাতে যে Photoreceptor cell গুলো আছে সেগুলো damage করতে পারে। রেটিনাকে Supply দেয় যে Retinal artery arterioles সেগুলো constriction করতে পারে।
- এতে retinal oedema হতে পারে। সব মিলিয়ে blurred vision থেকে complete blindness হতে পারে।
- কানে tinnitus, deafness হতে পারে।
- CNS over stimulated হলে হতে পারে,
- Tachycardia
- Tachypnoea
- Delirium
- Headache
- Convulaion
- Fatigue
- Tremor
- Ataxia
- Heart এ করতে পারে,
- Widened QRS complex
- QT prolongation
- Torsades de pointes
- VT, VF
- SA nodal and AV nodal block
- Hypotension
- Cardiac depression
যদি কারো G6PD deficiency থেকে থাকে, তাদের ক্ষেত্রে hemolytic anaemia করতে পারে।
যদি কারো slow acetylator status থাকে তবে তাদের শরীরে এসব drug এর biotransformation delayed হতে পারে, ফলে drug accumulation করবে – সম্ভাবনা বাড়বে side effects এর।
Drugs are not the main modality of management. Rather proper evaluation, counselling, supervision, timely delivery of supportive treatments are playing the best role here.
Edited By : Nahid Hassan.
Leave a Reply
You must be logged in to post a comment.